অমর ২১ কে সামনে রেখে Online shopping site in Bangladesh জমে উঠেছে নানা অফারে। ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন অফার দিয়েছে বিভিন্ন অনলাইন শপিং সাইট। বিভিন্ন ধরনের ডিসকাউন্টের পাশাপাশি বিভিন্ন সাইট দিচ্ছে আকর্ষনীয় অনেক গিফট।
২১শে ফেব্রুয়ারীকে সামনে রেখে “হৈ চৈ Sale” স্লোগান নিয়ে এসেছে buymobile। যে অফারটি চলবে ২১ তারিখ রাত ১২টা পর্যন্ত। Buymobile বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ফোনের সাথে নিয়ে এসেছে ডিসকাউন্ট অফার, সাথে রয়েছে আকর্ষনীয় অনেক গিফট। Meizu M3 Note, Meizu M3s, Alcatel Idol X+, Alcatel Onetouch Pop Up, Pop S3, HTC 326, Pop c9, Pop C1, Microsoft Lumia 540, HTC Actice Headset One M9 প্রোডাক্ট গুলিতে রয়েছে ডিসকাউন্ট সহ নানা ধরনের গিফট।
There are a lot of online shopping site in Bangladesh. Here is a list of top 10 online shopping site in Bangladesh based on Alexa ranking. Have more online shopping site and there business also good but alexa raking is totally different issue.
Online shopping site can convert your brick. This type of shopping is more easy because a lot of customer ordered by simply a click. Sitting at home you can view, choose, order, build payment and obtain delivery of your desired product instantly. That’s why it getting more popular.
E-commerce association of Bangladesh (e-cab) working on online awareness in Bangladesh. E-commerce has been in Bangladesh since the late 90s. All online shopping sites are included in e-cab. Now a days, a large number of people in Bangladesh prefer shopping online because online shopping site in Bangladesh save time and energy.
More online shopping site coming and many companies starting their online business. Here is a list of top 10 alexa ranking online shopping site in Bangladesh–
দিনে দিনে Online shopping Site in Bangladesh-এর জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে। আসছে নতুন নতুন অনলাইন সেক্টর । বাংলাদেশে মুলত পোশাক, ইলেকট্রনিক্স এবং গিফট কেন্দ্রিক অনলাইন সাইটের সংখ্যা বেশি।
২০১৪ সালে Prothom Alo থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১.৫ থেকে ২ মিলিয়ন ক্রেতা প্রতি বছর অনলাইন থেকে পন্য সংগ্রহ করে।
বাংলাদেশের বিশ্বস্ত সব ই-কমার্স সাইট-ই Ecommerce association of Bangladesh এর অন্তর্ভুক্ত। নব্বই-এ Ecommerce-এর যাত্রা শুরু হয়। তবে ২০০০ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত ই-কমার্স সাইট গুলির অবস্থান ছিল ধীর গতিসম্পন্ন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইট গুলিতে পরিবর্তন আসে। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক Online Payment এর পদ্ধতি চালু করে, বিশেষ করে অফিসিয়াল ভাবে ই-কমার্স সেক্টর গুলির উপর। এছাড়াও ২০০৯ এ বাংলাদেশে WiMAx ইন্টারনেট সংযোগ চালু হয়। এগুলোকেই পরিবর্তনের কারন হিসেবে ধারনা করা হয়।
এরপর ২০১৩ সাল বাংলাদেশে e-commerce এর জন্য গুরুত্বপুর্ন বছর। কারন এ বছরই প্রথম বারের মত বাংলাদেশে BASIS (Bangladesh Association Of Software and Information Service) এবং Bangladesh Bank এর যৌথ উদ্যোগে “E commerce Week” সম্পন্ন হয়। যার সাথে আরও যুক্ত ছিল ICT Business Council। একই বছর কম্পিউটার জগত আয়োজন করে ই-কমার্স মেলা, যার ফলে বাংলাদেশে ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা কয়েক গুন বেড়ে যায়। এরপর ২০১৪ সালের ৮ নভেম্বর বিকাল ৪ ঘটিকায় প্রতিষ্ঠিত হয় Ecommerce association of bangladesh। এখান থেকেই ই-কমার্সের বিভিন্ন নিয়মনীতি তৈরি করা হয়। যার জন্য অনাইলন শপিং সাইট গুলোর প্রতি গ্রাহকদের বিশ্বস্ততা আরও বেড়ে যায়।
বাংলাদেশে অনেক ধরনের অনলাইন শপিং সাইট রয়েছে। যারা পোশাক, ইলেকট্রনিক্স, গিফট সহ নানা ধরনের পন্য বিক্রি করে।
শুরুতেই akhoni.com নাম নিয়ে পথ চলা শুরু হয় Bagdoom.com এর। যার যাত্রা শুরু হয় ২০১০ সালে। লাইফ স্টাইলের বিভিন্ন পন্য যেমন, পোশাক, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী, গৃহস্থালির সামগ্রী, ফ্যাশন থেকে শুরু করে যাবতীয় সব জিনিস নিয়েই বাগডুমের অনলাইন দোকান। Bangladesh Business Journalist Society (BBJS) এর পক্ষ থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে বাগডুমকে Best E- Commerce site in Bangladesh পুরষ্কার প্রদান করা হয়। এছাড়াও “Digital World 2016 Award” এবং “Best lifestyle category in E-commerce” গিয়েছে বাগডুমের ঘরেই।
Africa Internet Group এর মাধ্যমে ২০১২ সালের ডিসেম্বরে kaymu.com.bd এর লঞ্ছিং হয়। ২০১৪ সালে এই অনলাইন শপিং সাইট Online Retail Award অর্জন করে Best e-commerce company of the year এবং Best Departmental Store হিসেবে। এই শপিং সাইট থেকে পন্য কেনার পাশাপাশি পন্য বিক্রিরও সুযোগ রয়েছে। Kaymu-এর রিটেইল কোম্পানি গুলির মধ্যে রয়েছে amadgadget.com, shop top bd, smdealbd.com, sadakalo, sohoj shopping.com সহ বেশ কিছু কোম্পানি।
সেপ্টেম্বর ২০১১ থেকে বাংলাদেশে Ajkerdeal এর যাত্রা শুরু হয়। এটি বড় অনলাইন শপিং সাইট গুলির মধ্যে একটি। প্রায় ১ লক্ষ্য পন্য রয়েছে এই সাইটের সংগ্রহে। যেকোন ধরনের পন্যের জন্য এই সাইটের সুনাম রয়েছে।
ইলেকট্রনিক্স, ফ্যাশন, ঘরের সরঞ্জাম, কিডস আইটেম, রয়েছে দারাজের অনলাইন বাজারে। ইন্টারন্যাশনাল ব্র্যান্ড Rocket Internet এর প্রযোজনায় স্থাপিত হয় দারাজ। বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং মায়ানমারে যার শাখা রয়েছে।
ভিন্নধর্মী অনলাইন শপিং সাইট রকমারি.কম। বইয়ের ভান্ডার এই সাইট ২০১২ সালের ১৯ জানুয়ারি তাদের যাত্রা শুরু করে। এই সাইট বই বিক্রয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষনের জন্যও কাজ করেছে।
ফেব্রুয়ারি ২০১৩ সালে পথ চলা শুরু হয় প্রিয়শপের। পোশাক, জুয়েলারি, ইলেকট্রনিক্স, বই, রেস্টুরেন্ট, স্বাস্থ্য এবং বিউটি পন্য সব কিছুর সমাহার রয়েছে প্রিয়শপে।
বাংলাদেশের একমাত্র ভিন্নধর্মী অনলাইন শপিং সাইট Buymobile। যেখানে শুধু মোবাইল ফোন এবং মোবাইল ফোন এক্সেসরিজ বিক্রি করা হয়। ২০১৫ সালের মে মাসের ২৩ তারিখে অফিসিয়াল ভাবে পথ চলা শুরু হয় buymobile এর। ১০০% অরিজিনাল এবং ওয়ারেন্টি প্রোডাক্ট নিয়ে মোবাইল বাজারে ভাল স্থান দখল করে আছে প্রতিষ্ঠান টি।
“সময় বাচাও, খরচ বাচাও” স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু হয় চালডালের। শুধু ঢাকার মধ্যে তারা সেবা প্রদান করে থাকে। খাবার সামগ্রী, পরিষ্কারের সামগ্রী, অফিস পন্য, স্বাস্থ্য, পোষা প্রানীর সামগ্রী, গৃহস্থালির জিনিসপত্র এবং শিশুদের ব্যবহারের জিনিসপত্র চালডালের তালিকায় রয়েছে।
অনলাইন শপিং সাইট পিকাবোর ক্যাটাগরিতে রয়েছে গৃহস্থলির জিনিসপত্র, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা, কম্পিউটার এক্সেসরিজ। বিভিন্ন ধরনের পন্যের জন্য পিকাবো বেশ জনপ্রিয়।
মোটামুটি সব ধরনের পণ্যই রয়েছে bdhaat এর তালিকায়। ফ্যাশন, এডুকেশন, স্পোর্ট, ফুড, ইলেকট্রনিক্স, হেলথ এন্ড বিউটি সব ধরনের পন্য দিয়ে সেবা প্রদান করা হয় গ্রাহকদের।
বাংলাদেশের অনলাইন শপিং সাইটগুলির মধ্যে প্রথম দিকে রয়েছে এই সাইটটি। বিভিন্ন ধরনের উপকরন পাওয়া যায় এখানে।
এছাড়াও বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত অনেক অনলাইন শপিং সাইট রয়েছে। কাজের ফাকে অনলাইন সাইটে মানুষ সহজেই দেখে নিতে পারছে জিনিসগুলির ইনফরমেশন এবং সেইসাথে মুল্যতো আছেই। ঘরে বা কর্মস্থলে বসে অর্ডার করে দিলে ২/১ দিনের মধ্যে সেখানেই পৌঁছে দিচ্ছে শপিং সাইটগুলি ক্যাশ অন ডেলিভারীতে। এই ধরনের সুবিধা থাকায় এখন আর কর্মজীবি মানুষদেরও শপিংমলে যাওয়ার জন্য আলাদা সময় বের করতে হয় না। বাংলাদেশে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি অনলাইন শপিং সাইট মানুষের বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে তাদের সেবার মাধ্যমে।